তীর্থদর্শণের পঞ্চাশ বছর ।। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । রাশিয়ায়
রাজশেখর বসু || হেমন্তকুমার আঢ্য
লোকায়ত সংস্কৃতি ।। উইলিয়াম কেরী স্টাডি এন্ড রিসার্চ সেন্টার
মেঘনাদ সাহা জীবন ও সাধনা ।। সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র
ঠাকুরমার ঝুলি ।। দক্ষিণারঞ্জন মিত্রমজুমদার
চিরঞ্জীব বনৌষোধী।। শিবকালী ভট্টাচার্য
মৌন মুখর সেলুলার জেল ।। সত্যেন্দ্র নারায়ণ মজুমদার
বাংলাদেশের সঙ্ প্রসঙ্গে ।। বীরেশ্বর বন্দ্যোপাধ্যায়
রবীন্দ্রনাথ ও নজরুল ।। গোপালচন্দ্র রায়
বিবিধ প্রবন্ধ ।। সুভাষচন্দ্র বসু
নেতাজী সুভাষচন্দ্র ও আমাদের ইতি কর্তব্য ।। তারাপ্রসাদ গুপ্ত
পত্রাবলী ।। সুভাষচন্দ্র বসু
আমার কথা ও অন্যান্য রচনা ।। বিনোদিনী দাসী
বর্ণ পরিচয় প্রথম ও দ্বিতীয় ভাগ ।। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
কল্কি ও ব্রহ্মবৈবর্ত পুরাণের গল্প
যাত্রাগানে রামায়ণ ।। অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর
তুলনামূলক আলোচনায় রামায়ণ ও মহাভারত ।। ড. বিবেকানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়
কাঙাল হরিনাথ মজুমদার জীবন সাহিত্য ও সমকাল ।। অশোক চট্টোপাধ্যায়
হাজার বছরের গম্ভীরা ।। মাযহারুল ইসলাম তরু সম্পাদিত
জাতি,সংস্কৃতি ও সাহিত্য ।। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
শ্রেষ্ঠ উর্দু গল্প ১ম খন্ড
শ্রেষ্ঠ উর্দু গল্প ২য় খন্ড
শ্রেষ্ঠ চীনা গল্প সংগ্রহ
প্রথম খন্ড দ্বিতীয় খন্ড তৃতীয় খন্ড
সত্যাণ্বেষী পথের কাঁটা সীমন্ত হীরা মাকড়সার রস
অর্থমনর্থম্ চোরাবালি অগ্নিবাণ উপসঙ্ঘার
রক্তমুখী নীলা দুর্গ রহস্য চিড়িয়াখানা বহ্নি-পতঙ্গ
রক্তের দাগ মণিমন্দন অমৃতের মৃত্যু শৈল রহস্য
অচিন পাখী দুষ্টচক্র অদৃশ্য ত্রিকোণ খুঁজি খুঁজি নাড়ী
অদ্বিতীয়া মগ্ন মৈনাক পথের কাঁটা হেঁয়ালীর চাঁদা
রুম নাম্বার টু ছলনার চাঁদা বেণীসঙ্ঘার লোহার বিস্কুট
বিশুপাল বধ ব্যোমকেশ ও বরদা কহেন কবি কালিদাস
তৃতীয় খন্ড চতুর্থ খন্ড পঞ্চম খন্ড
প্রথম খন্ড দ্বিতীয় খন্ড ্তৃতীয় খন্ড
প্রথম খন্ড দ্বিতীয় খন্ড তৃতীয় খন্ড
প্রথম খন্ড দ্বিতীয় খন্ড তৃতীয় খন্ড
দশম খন্ড একাদশ খন্ড দ্বাদশ খন্ড
প্রথম খন্ড দ্বিতীয় খন্ড তৃতীয় খন্ড
সমগ্র ১ সমগ্র ২ সমগ্র ৩
সমগ্র ৫ সমগ্র ৭ সমগ্র ৮
সমগ্র ১০ সমগ্র ১৩ সমগ্র ১৪
জয় পরাজয় বিষম বৈসূচন অদৃষ্ট গণনা
একেই কি বলে সভ্যতা ।। মধুসূদন দত্ত
বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁ ।। মধুসূদন দত্ত
শাস্তি কি শান্তি ।। গিরিশ চন্দ্র ঘোষ
রাবণ বধ ।। গিরিশ চন্দ্র ঘোষ
ম্যাকবেথ ।। গিরিশ চন্দ্র ঘোষ
সামাজিক নাটক ।। গিরিশ চন্দ্র ঘোষ
দেব নাটক ।। গিরিশ চন্দ্র ঘোষ
নাটক সমগ্র ১।। মনোজ মিত্র
দশ একাঙ্ক ।। মনোজ মিত্র
অষ্টধাতু।। মনোজ মিত্র
সাজান বাগান ।। মনোজ মিত্র
গল্প হেকিম সাহেব ।। মনোজ মিত্র
নরক গুলজার।। মনোজ মিত্র
আমার কথা ও অন্যান্য রচনা ।। বিনোদিনী দাসী
তারাবাই ।। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
নুরজাহান ।। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
ভীষ্ম ।। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
[শূদ্রকের] মৃচ্ছকটিক ।। উৎপল ভট্টাচার্য
নাটক সমগ্র খন্ড ১ ।। বাদল সরকার
নাটক সমগ্র খন্ড ২ ।। বাদল সরকার
নাটক সমগ্র খন্ড ৩ ।। বাদল সরকার
স্বনির্বাচিত নাট্য সংগ্রহ ।। বাদল সরকার
ছেলেভুলোনো ছড়া ।। নিত্যানন্দবিনোদ গোস্বামী – সংকলক
বাংলাদেশের ছড়া । শিশু লালিকা ও প্রহেলিকা
রঙ্গলাল বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা সমগ্র
অকুন্তলা ও অন্যান্য কবিতা ।। প্রমথনাথ বিশী
কবিতা সমগ্র ।। প্রেমেন্দ্র মিত্র
শ্রেষ্ঠ কবিতা ।। প্রেমেন্দ্র মিত্র
শক্তি চট্টোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা
ছড়া সমগ্র ।। অন্নদা শঙ্গকর রায়
শরৎচন্দ্র পন্ডিতের শ্রেষ্ঠ কবিতা
শিবনাথ শাস্ত্রীর শ্রেষ্ঠ কবিতা
সত্যেন্দ্রনাথ দত্তের শ্রেষ্ঠ কবিতা
সুকান্ত ভট্টাচার্য কবিতা সমগ্র
বীরেন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ কবিতা
পায়ের নোখ থেকে মাথার চুল ।। দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
মেঘনাদ সাহা জীবন ও সাধনা ।। সূর্যেন্দুবিকাশ করমহাপাত্র
বিজ্ঞানাচার্য জগদীশচন্দ্রের আবিষ্কার ।। জগদানন্দ রায়
এসো বিজ্ঞানের রাজ্যে ।। আবদুল্লাহ আল-মুতী
যে গল্পের শেষ নেই [ ১ম খন্ড] ।। দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস।। স্টিফেন হকিং , অনুবাদ শত্রুজিৎ দাশগুপ্ত
পদার্থবিদ্যা ।। অক্ষয়কুমার দত্ত
জানবার কথা ।। দেবীপ্রসাদ চট্টোপাধ্যায়
প্রকাশক
জিজ্ঞাসা পাবলিশিং হাউস । ১এ কলেজ রো । কলকাতা ৭০০ ০০৯
ফোন ০৩৩ ২২৫৭১০৯৬
দাম ৭৫০ টাকা
পাওলো কোয়েলহোর উপন্যাস ইলেভেন মিনিটস-এর বাংলা অনুবাদ, ব্রাজিলের প্রত্যন্ত গ্রামের মেয়ে মারিয়া-র সুইজারল্যান্ডের বেশ্যা হয়ে ওঠার গল্প।
২৩২ পাতার পেপারব্যাক, নতুন শতক প্রকাশনী, দাম ১২৫ টাকা
যোগাযোগ: শীর্ষেন্দু দত্ত, 9830907792
স্থির তারারা অস্থির : আকাশে তারাদের পারস্পরিক অবস্থান পাল্টাচ্ছেনা বলে “স্থির তারা” কথাটা চালু আছে। সত্যিই কি তারাগুলো স্থির? তা তাতো নয়। আমরা জানি কোটি কোটি তারা নিয়ে এক একটা গ্যালাকসি তৈরি হয়। আর প্রতিটি তারাই কোনো না কোনো গ্যালাকসির সদস্য। এবং প্রতিটি তারাই নিজের নিজের গ্যালাকসির কেন্দ্রর চারপাশে ঘুরছে। সূর্য সমেত যে সব তারা আমরা খালি চোখে এবং ছোটো আর মাঝারি টেলিস্কোপে দেখছি সেগুলো সবই আমাদের ছায়াপথ গ্যালাকসির সদস্য। প্রত্যেকেই প্রবল বেগে গ্যালাকসির চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে। কিন্তু গ্যালাকসি এত বিশাল যে এক পাক ঘুরতে কয়েক কোটি বছর লাগছে। যেমন সূর্য আমাদের পৃথিবী সমেত তার গ্রহ, উপগ্রহ নিয়ে সেকেণ্ডে প্রায় 250 কিলোমিটার বেগে এক পাক ঘুরে আসতে সময় নিচ্ছে 22.5 কোটি বছর। স্থির তারা বলে তা হলে তো কিছুই থাকলোনা। আসলে ব্যাপারটা হলো, তারাগুলো আমাদের পৃথিবী বা সূর্যের থেকে এত বিশাল দূরত্বে আছে যে, বেশ কয়েক চতুর্দশ পুরুষ গত না হলে অকাশপটে তাদের অবস্থানের পরিবর্তন চোখে পড়ার মতো নয়। যথেষ্ট সময় দিলে আকাশের পটচিত্র অবশ্যই পাল্টে যাবে। ছবি 1.2.1 এতে দেখা যাচ্ছে আমাদের পরিচিত সপ্তর্ষি মণ্ডলের দশা। লক্ষ বছর আগে কি ছিল, বর্তমানে কি দাঁড়িয়েছ, এবং আরো লক্ষ বছর পরে কি দাঁড়াবে।…
…আকাশকে চেনার প্রথম কথা হলো, আকাশের তারাদের আলাদা করে চিনতে শেখা। আকাশে খালি চোখে সব মিলিয়ে প্রায় ছ’হাজার তারা দেখা যায়। এত তারা আলাদা করে। চেনা কি চারটিখানি কথা! কাজেই বুদ্ধি বার করতে হবে। এই বুদ্ধিটা কিন্তু বার করেছিল প্রাচীনকালের মানুষ। বছর গণনা থেকে শুরু করে পালতোলা জাহাজে গভীর সমুদ্রে পথ ঠিক করা, এ রকম নানা কাজে তারাদের সাহায্য নিতে হলো। কাজেই তারাদের আলাদা করে চেনাটাও জরুরী হয়ে দাঁড়ালো। তাই আকাশের এক একটা অংশের মোটামুটি উজ্জ্বল তারাগুলোকে মনে মনে লাইন দিয়ে জুড়ে এক একটা ছবি কল্পনা করা হলো। আকাশে তাই গরু, ভেড়া, কুকুর, পাখি, নদী, সাপ, মাছ, মানুষ এরকম অনেক কিছুই কল্পনায় “এঁকে দেওয়া হয়েছে এবং এভাবে আকাশটাকে ভাগ ভাগ করে ফেলা হয়েছে। এরকম এক একটা ভাগের তারাগুলােকে নিয়ে এক একটা তারামণ্ডল (Constellation) তৈরী করা হয়েছে। আকাশে মোট ৪৪টা তারামণ্ডল আছে। প্রত্যেকটারই আলাদা আলাদা নাম। আবার এক দেশের নাম অন্য দেশে বুঝবে না; ফলে একদেশের সঙ্গে অন্য দেশের লোকেদের আকাশের খবর লেনদেনে অসুবিধে হবে। তাই একপ্রস্থ নাম ঠিক করা হয়েছে যেগুলো সব দেশেই চলবে। সব তারামণ্ডলের ভারতীয় নাম নেই। পরিশিষ্টে তারামণ্ডলগুলোর নামের তালিকা, নামের মানে এবং ভারতীয় নাম। থাকলে তা দেওয়া হয়েছে।…
অপরিমিত টাকার মালিককে আমরা বলি ‘লোকটা টাকার কুমীর’, অথবা‘লোকটা ঘোড়েল’ লোক’। [ ঘোড়েল হল ঘড়িয়াল, এক জাতের ছোট কুমীর]। কিংবা বলা হয়, ‘ও হল রাঘব বোয়াল’। শুধু তাই নয়, ধনী মানুষদের উল্লেখ করতে গিয়ে এমনও বলা হয় – যাঁরা সামনে দাঁড়িয়ে ফটর ফটর করছে, ওরা তো চুনোপুঁটি, যারা গভীর জলের মাছ, রুইকাৎলা, তারা কিন্তু চুপচাপ’! আর, জ্যেষ্ঠ-ধনী যখন কনিষ্ঠ -ধনীকে গ্রাস করে ফেলে, আমরা বলি, ‘বড় মাছ ছোট মাছকে এভাবেই খায়, এটাই তো মাৎস্যন্যায়’! আবার, এক ব্যক্তিমালিক যখন অন্য-ব্যক্তিমালিকের ধনসম্পত্তি দেখে সইতে পারে না, হিংসা-দ্বেষ বা ঈর্ষা করে, আমরা বলি, এটাই ‘মাৎসর্য্য’। ‘এই মাৎসর্য্য’ ভাল নয়’। ‘সংসারের পাঁকে থাকলেও পাঁকাল মাছের মতো গায়ে পাঁক লাগতে দিয়ো না’ – বলতেন আমাদের পিতৃ-পিতামহেরা।
কৌতূহল হতে পারে – সত্যিই তো! আমাদের ভাষায়, ধনসম্পদের মালিকদের শনাক্ত করতে এভাবে জলজ প্রাণিদের উল্লেখ করা হয় কেন?
ব্যক্তিমালিক-মানুষের সঙ্গে জলজ প্রাণীদের কি কোন সম্পর্ক ছিল?
সে সম্পর্কের কথা কি আমরা ভুলে গেছি? অথচ দেখা যাচ্ছে, আমাদের ভাষায় এখনও তার অজস্র ছায়া থেকে গেছে। সবচেয়ে বড় কথা, আমাদের ভাষায় উপরোক্ত শব্দগুলির প্রচলন থেকে বোঝা যায়, ধনসঞ্চয় বিষয়ে আমাদের প্রাচীন পূর্ব্বপুরুষদের বেশ একটি বিরাগমূলক ধারণা ছিল; এবং সেরকম বিবাগ না থাকলে ওই শব্দগুলি ব্যবহারও করা যায় না। তাহলে কি, ধনসম্পত্তি বিষয়ে আমাদের পূর্ব্বপুরুষেরা কোনো কারণে ঐরূপ বিরাগমূলক ধারণা অর্জ্জন করেছিলেন? ধনসম্পত্তির প্রতি সেই বিরাগ উত্তরাধিকার সূত্রে আমরা আজও কি বহন করে নিয়ে চলছি? …
— —-
——-
ওপরের লেখাটি কলিম খান এবং রবি চক্রবর্তীর অবিকল্পের সন্ধানে গ্রন্থটির প্রথমপাতা থেকে নেওয়া
কৃত্তিবাসের রামায়ণ, কাশীরামের মহাভারত, মঙ্গলকাব্য, চৈতন্যের দর্শণ, হিন্দুমুসলিম পদকর্তাদের বিশাল পদাবলী সাহিত্য, কবিগান কথকতা নামসংকীর্তন মুর্শিদা ফকিরি জারি আলকাপ পটুয়ার গান …ভবাপাগলা লালনফকির হাসানরাজা রামপ্রসাদের গানের ধারা ভারতচন্দ্র, আলাওল,সৈয়দ সুলতা্ন, ফয়জুল্লহ্-রাদের চর্চার মধ্যে বাংলাভাষার যে ধারা বয়ে এসেছে… যার খবর রাখতেন রবীন্দ্রনাথ, হরিচরণ, নজরুল, সৈয়দ মুজতবা আলীরা … যে ধারা এখনও ক্ষীণ ভাবে বয়ে চলেছে গ্রামবাংলায়, মেয়েদের ভাষায় আচারে-সংস্কারে ,তথাকথিত ‘মূর্খ বাঙালি’র বয়ানে… তা নিয়ে কাজ করতে করতে কলিম খান এবং রবি চক্রবর্ত্তী ভাষা তত্ত্বের এক অসাধারণ আবিষ্কার, আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।
এই পথে মানুষের ইতিহাস,সমাজ,অর্থনীতি ইত্যাদির স্বরূপ বুঝতে, সনাতন জ্ঞানধারা স্রোতে অবগাহনের জন্য পড়ে দেখতে পারেন – বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ
বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন
অঙ্গুল,অঙ্গু্লি,অঙ্গু্লী ।।
…যে অঙ্গ (বা অঙ্গের অংশ) কোন কিছু লইতে যায় …
সমাজশরীরের যে অঙ্গ (কালেকটর) ট্যাক্স ইত্যাদি গ্রহণ করতে যায়, তারাও অঙ্গুলি।হাতের আঙুল থাকে। সেকালে সমজের হাত কে হস্তীও বলা হত। এরা শিক্ষা, স্বাস্থ্য, রাজস্ব ইত্যাদি বিভাগের আমলা বা দিক রক্ষাকারী হস্তী। [দ্রষ্টব্য অষ্টদিগগজ]। এদের দ্বারা নিযুক্ত কেরানি বা তৎসমতুল কর্মচারীরা কর আদায় ইত্যাদি করতেন। এ কাজ করতে গিয়ে এরা অনেক সময় ধনরত্নের মালিক হয়ে যেত। তখন আমলাটি সম্পর্কে বলা হত, লোকটি তো ফুলে ফেঁপে গেছেই, এমনকি তার এখন ‘আঙুল ফুলে কলাগাছ’।
‘আঙুল বাকিয়ে ঘি তোলা’ মানে এই কর্মচারীদের মাধ্যমে ধমকে, মেরেধরে আদায় করা।
নখ ।।
…নখদর্পণ নখই দর্পণ (যাহাতে);কোন বিষয়ের ঘটনাবলীর পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে প্রদর্শনার্থ ব্যবস্থা( যাহাতে)…
হাতের ব্যবহার মানেই আঙুলের ব্যবহার। আর আঙুলের ব্যবহার করতে গেলে নখ যায় সর্বাগ্রে। তাকে ব্যবহার করতে ভয়ও করে না, কারণ সেই নখ-এ প্রাণ নেই, ইন্দ্রিয় নেই; সে নখ খানিকটা কেটে গেলেও ক্ষতি হয় না। কিন্তু একথা তো ঠিকই, অচেনা অজানা বস্তুকে সবার আগে নখই ছুঁয়ে, আচড়ে, দাগ কেটে দেখতে পারে এবং প্রয়োজনে দেখেও। তার মানে, হাতওয়ালা প্রাণী দৈহিকতাবে কারও সঙ্গে কোনো আচরণ করতে গেলে সবার আগে নখ ব্যবহার করে। অর্থাৎ আমাদের অস্তিত্বের বাইরের বস্তুসমুহের বিষয়ে প্রায়োগিক জ্ঞান সর্বাগ্রে লাভ করে নখ। …
কিন্তু আপনি যদি একজন জমিদার বা কোনো প্রতিষ্ঠানের প্রধান হন, আপনার আমলা, সরকার বাবু থাকবে, তাদেরও পিওন, পেয়াদা এসব থাকবেই। সেই পিওনদের কাউকে কোথাও পাঠালে প্রতিষ্ঠানের আঙুল-এর ব্যবহার হল। কিন্তু তা না করে সেই আঙুল এর জানাশােনা কিংবা ভাড়াকরা লোককে দিয়ে খবরাখবর লাগলে, হয়ে গেল নখ-এর ব্যবহার। যে প্রতিষ্ঠানের এরকম দশ পিওন ও তাদের দশটি নখ রয়েছে, সেই নখদের ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানটি তার প্রয়োজনীয় সব খবরই সংগ্রহ করে নিতে পারে। একেই বলে নখদর্পণ। ব্যক্তিশরীরের নখে নখে যে সংবাদ থাকে তাতেও প্রয়োজনীয় সব খবর থাকে বলেই মনে হয়, কিন্তু সে খবর উদ্ধার করা সকলের পক্ষে সম্ভব নয়। যারা আভিচারিক ক্রিয়া জানেন, তারা হয়তাে পারেন। কিন্তু সামাজিক সংগঠনের শরীরের নখদর্পণে অবশ্যই সব খবরই থাকে
বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন
১৯৪০ সালে আর্কাদি গাইদারের ‘তিমুর ও তার দলবল’ প্রকাশিত হওয়ার পর এমন আলোড়ন ওঠে যে হাজারো কিশোরকিশোরীদের নিয়ে গড়ে ওঠে ‘তিমুরোভৎসকি’ আন্দোলন। সমাজনির্মাণে কিশোরকিশোরীদের ভূমিকাকে উৎসাহ দিতে ও কৈশোরের উদ্যমকে সমাজ প্রগতির পক্ষে পরিচালিত করার উদ্দেশ্য নিয়ে আর্কাদি গাইদার লিখেছিলেন এই গল্প। একদিন সূর্যের ভোর গড়বে যারা, তাদের জন্য ‘ গল্পমন্চ’ -এর এই প্রকাশনা।
বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন
ফোন 94337 15400
অন্যরকম কৈশোর, কৈশোরের অন্য একটা মানে তৈরী হয়েছে আর্কাদি গাইদারের লেখা এই ‘ইশকুল’ বইটি জুড়ে। টিন এজকে ট্রেন্ডি বানানোর চলতি হাওয়ার বাইরেও কৈশোর যে অদম্য স্বপ্ন দেখতে পারে আর সেই স্বপ্নের জন্য হাঁটতে পারে অনেকটা পথ বইটা পড়তে পড়তে অনাবিল এই অনুভূতিটাই জমতে থাকে বুকের ভিতর।
আজকের কৈশোরের কাছে আমাদের বলতেই হবে যে জীবনটা অন্যরকমও হতে পারে। আর তাই এই কালজয়ী কিশোর উপন্যাসটির বাংলা অনুবাদ সংস্করণটি নতুন করে করার পরিকল্পনা নিল গল্পমন্চ
বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন
ফোন 94337 15400
মজাদার দুই বাচ্চার রোমাঞ্চকর কাহিনী ‘চুক আর গেক’। চুক আর গেক দুই ভাই থাকে মায়ের সাথে, মস্কোয়। ভূবিজ্ঞানী বাবা থাকেন বহুদূরে, তাইগায়। ছুটিতে মায়ের সাথে বাবার কাছে যাওয়ার পথের বরফে ঢাকা এই গল্প। মোটাসোটা চুক, অগোছালো গেক, তাদের আদরের মা ও বাবা…..এদের সবার কথা নিয়েই ১৯৩৯সালে প্রথম প্রকাশ হয় অসাধারণ শিশু সাহিত্যিক আর্কাদি গাইদারের লেখা ‘ চুক আর গেক ‘। তাঁর লেখা এই গল্প নিঃসন্দেহে সোভিয়েত সাহিত্যর এক সম্পদ। প্রায় ৬০টি ভাষায় বইটি অনুবাদ হয়েছে। গল্পমন্চের পক্ষ থেকে তাকে আবার ফিরিয়ে আনা হল, চেস্টা করা হল মূল অনুবাদটি উপরই আরেকটু সহজ বাংলায় অনুবাদ করার যাতে আজকের বাচ্চারা গল্পটা উপভোগ করতে পারে।
বইটি সংগ্রহ করতে যোগাযোগ করুন
ফোন 94337 15400
প্রাক-ইতিহাস [ভারতবর্ষের মানুষের ইতিহাস] ।। ইরফান হাবিব
প্রাচীন ভারতের বাণিজ্য ।। তারিণীকান্ত বিদ্যানিধি
প্রাচীন ভারতের সংস্কৃতি ও সাহিত্য ।। অমূল্যচরণ বিদ্যাভূষুণ
প্রাচীন ভারতের গণিত চিন্তা ।। রমাতোষ সরকার
প্রাচীন হিন্দুদের সমুদ্রযাত্রা ও বাণিজ্য
হর্ষচরিত – শ্রীবাণভট্ট ।। অনুবাদ – শ্রীপ্রবোধেন্দুনাথ ঠাকুর
মুঘল ভারতের কৃষি ব্যবস্থা ।। ইরফান হাবিব
বাংলার ইতিহাস ১ম খন্ড ।। রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
বাংলার ইতিহাস ২য় খন্ড ।। রাখালদাস বন্দ্যোপাধ্যায়
বাংলার ইতিহাস ।। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
শ্রীচৈতন্যদেব ও তাঁহার পার্ষদগণ ।। গিরিজাশঙ্কর রায়চৌধুরী
পলাশীর যুদ্ধ ।। তপনমোহন চট্টোপাধ্যায়
পলাশীর পর বক্সার ।। তপনমোহন চট্টোপাধ্যায়
সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস ১ম খন্ড ।। রজনীকান্ত গুহ
সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস ২য় খন্ড ।।
সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস ৩য় খন্ড ।।
সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস ৪র্থ খন্ড ।।
সিপাহীযুদ্ধের ইতিহাস ৫ম খন্ড ।।
নীল বিদ্রোহ ও বাঙালী সমাজ ।। প্রমোদ সেনগুপ্ত
ভারতের অর্থনৈতিক ইতিহাস ১৭৫৭-১৮৩৭।। রমেশচন্দ্র দত্ত
ঊনবিংশ শতাব্দীর সাহিত্য ও সংস্কৃতিতে বঙ্গমহিলা ।। মঞ্জুশ্রী সিংহ
আঠারো শতকের বাংলা পুঁথিতে ইতিহাস প্রসঙ্গ ।। অণিমা মুখোপাধ্যায়
ঢাকার ইতিহাস ১ম খন্ড ।।
ঢাকার ইতিহাস ২য় খন্ড ।।
মুর্শিদাবাদের ইতিহাস ১ম খন্ড ।।
মুর্শিদাবাদের ইতিহাস ২য় খন্ড ।।
আমার কারাজীবনী ।। উল্লাসকর দত্ত
বাংলায় বিপ্লব প্রচেষ্টা ।। হেমচন্দ্র কানুনগো
কর্মবীর রাসবিহারী ।। বিজনবিহারী বসু
মুক্তির সোপান জালালাবাদ ।। সুরেশ দে
মৌন মুখর সেলুলার জেল ।। সত্যেন্দ্র নারায়ণ মজুমদার
কলিকাতা দর্পণ ।। রাধারমণ মিত্র
স্বাধীনতা সংগ্রামে দ্বীপান্তরের বন্দী ।। নলিনী দাস
কলিকাতার ইতিবৃত্ত ।। প্রাণকৃষ্ণ দত্ত
রবীন্দ্রনাথ ও সুভাষচন্দ্র ।। নেপাল মজুমদার
পত্রাবলী ।। সুভাষচন্দ্র বসু
এখানে কয়েকটি অনলাইন বাংলা অভিধানের লিঙ্ক রয়েছে আপনাদের অন্য যে কোন ধরণের অভিধানের খোজ জানা থাকলে , ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের জানান , সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে যুক্ত করে দেবো
এখানে কয়েকটি অনলাইন বাংলা অভিধানের লিঙ্ক রয়েছে আপনাদের অন্য যে কোন ধরণের অভিধানের খোজ জানা থাকলে , ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের জানান , সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে যুক্ত করে দেবো
এখানে কয়েকটি অনলাইন বাংলা অভিধানের লিঙ্ক রয়েছে আপনাদের অন্য যে কোন ধরণের অভিধানের খোজ জানা থাকলে , ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের জানান , সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে যুক্ত করে দেবো
এখানে কয়েকটি অনলাইন বাংলা অভিধানের লিঙ্ক রয়েছে আপনাদের অন্য যে কোন ধরণের অভিধানের খোজ জানা থাকলে , ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের জানান , সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে যুক্ত করে দেবো
এখানে কয়েকটি অনলাইন বাংলা অভিধানের লিঙ্ক রয়েছে আপনাদের অন্য যে কোন ধরণের অভিধানের খোজ জানা থাকলে , ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের জানান , সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে যুক্ত করে দেবো
এখানে কয়েকটি অনলাইন বাংলা অভিধানের লিঙ্ক রয়েছে আপনাদের অন্য যে কোন ধরণের অভিধানের খোজ জানা থাকলে , ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের জানান , সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে যুক্ত করে দেবো
মৈমনসিংহ গীতিকা ।। সম্পাদনা দীনেশচন্দ্র সেন
ওস্তাদ কাহিনী ।। অজিত কৃষ্ণ বসু
হাসির গান ।। দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
নজরুল সঙ্গীত স্বরলিপি ১ম খন্ড ।। স্বরলিপিকার – সুধীন দাস
শ্যামাসঙ্গীত সংগ্রহ ।। রামরেণু মুখোপাধ্যায়
আমার যুগ আমার গান ।। পঙ্কজ মল্লিক
অখণ্ড লালনসঙ্গীত ।। আবদেল মাননান সম্পাদিত
ভারতের সঙ্গীত গুণী ১ম খণ্ড ।। দিলীপকুমার মুখোপাধ্যায়
ভারতের সঙ্গীত গুণী ২য় খণ্ড
ভারতের সঙ্গীত গুণী ৩য় খণ্ড
প্রাচীন কবিওয়ালার গান ।। প্রফুল্লচন্দ্র পাল
কলের মানুষ কেলটুর বাঘ শিকার গোয়েন্দা গদাই
বাগানের কাজ বেতের জাদু মাছ চুরির অপবাদ
সাধুবাবা স্যার সাপোর্টস কেল্টু বক্সিং
নন্টের প্রেত টাকের দুশমন ছদ্মবেশী শয়তান
নানান কীর্তি ৪ নানান কীর্তি ৫ নানান কীর্তি ৬
নানান কীর্তি ৭ নানান কীর্তি ৮ নানান কীর্তি ৯
নানান কীর্তি ১০ নানান কীর্তি ১১ নানান কীর্তি ১২
আমেরিকায় টিনটিন বোম্বেটে জাহাজ
আশ্চর্য উল্কা ক্যালকুলাসের কান্ড
বর্ণশিল্প রহস্য ভিনগ্রহের আগন্তুক
বিপ্লবীদের দঙ্গলে কঙ্গোয় টিনটিন
কানভাঙ্গা মূর্তি কৃষ্ণদ্বীপের রহস্য
তিব্বতে টিনটিন দুঃসাহসী টিনটিন
অদ্ভুদ-রামায়ণ ।। শ্রীমতী সৌদামিনী দেবী
চন্দ্রাবতীর রামায়ণ
বৈষ্ণব পদাবলী ।। সুকুমার সেন – সম্পাদনা
বিদ্যাপতি পদাবলী ।। নগেন্দ্রনাথ গুপ্ত – সম্পাদনা
কবি জয়দেব ও শ্রীগীতগোবিন্দ ।। হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায়
কীর্তন পদাবলী
পদাবলী সাহিত্য ।। কালিদাস রায় – সম্পাদনা
বৈষ্ণব পদাবলী (চয়ন)
পদাবলী পরিচয়
জ্ঞানদাসের পদাবলী ।। হরেকৃষ্ণ মুখোপাধ্যায় কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় – সম্পাদনা
গোবিন্দদাস পদাবলী
চন্ডীদাসের পদাবলী ।। নীলরতন মুখোপাধ্যায় – সম্পাদনা
চন্ডীদাসের পদাবলী ।। বিমানবিহারী মজুমদার – সম্পাদনা
পাঁচশর বতসরের পদাবলী ।। বিমানবিহারী মজুমদার – সম্পাদনা
চন্ডীদাসের শ্রীকৃষ্ণকীরতন ।। অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য-সম্পাদনা
বিদ্যাপতি পসাবলী ।। নগেন্দ্রনাথ গুপ্ত- সম্পাদনা
বৈষ্ণব কবি ।। দেবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় – সম্পাদনা
বৈষ্ণব পদসংকলন ।। দেবনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় – সম্পাদনা
বৈষ্ণব পদরত্নাবলী ।। সরোজ বন্দ্যোপাধ্যায় – সম্পাদনা
বৈষ্ণব গীতাঞ্জলী ।। দক্ষিণারঞ্জন ঘোষ- সম্পাদনা
ছেলেদের মহাভারত ।। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
ছোটদের মহাভারত ।। যোগীন্দ্রনাথ সরকার
ছোটদের সচিত্র মহাভারত
কিশোর মহাভারত ।। মকবুলা মনজুর
ছেলেদের রামায়ণ ।। উপেন্দ্রকিশোর রায়চৌধুরী
তুলনামূলক আলোচনায় রামায়ণ ও মহাভারত ।। ড. বিবেকানন্দ বন্দ্যোপাধ্যায়
এখানে কয়েকটি অনলাইন বাংলা অভিধানের লিঙ্ক রয়েছে আপনাদের অন্য যে কোন ধরণের অভিধানের খোজ জানা থাকলে , ফেসবুকের মাধ্যমে আমাদের জানান , সেই লিঙ্ক গুলিকে এখানে যুক্ত করে দেবো
কাক্কেশ্বরের হ্যান্ডবিলকে যদি বাংলা OCR এর মধ্যে দিয়ে নিয়ে যাই
– তখন আমরা নীচের লেখাটা পাব। –
শ্রীশ্রী ভূশণ্ডিকাগায় নমঃ
শ্রী কাক্কেশ্বর কুচ্কুচে
৪১নং গেছোবাজার, কাগেয়াপটি
আমরা হিসাবী ও বেহিসাবী খুচরা ও পাইকারী সকলপ্রকার গণনার কার্য বৈজ্ঞানিক প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করিয়া থাকি। মূল্য এক ইঞ্চি ১৷৴৹। CHILDREN HALF PRICE অর্থাৎ শিশুদের অর্ধমূল্য। আপনারজুতার মাপ, গায়ের রঙ, কান কট্কট্ করে কি না, জীবিত কি মৃত, ইত্যাদিআবশ্যকীয় বিবরণ পাঠাইলেই ফেরত ডাকে ক্যাটালগ পাঠাইয়া থাকি।
সাবধান! সাবধান!! সাবধান!!!
আমরা সনাতন বায়সবংশীয় দাঁড়িকুলীন, অর্থাৎ দাঁড়কাক। আজকাল নানাশ্রেণীর পাতিকাক, হেঁড়েকাক, রামকাক প্রভৃতি নীচশ্রেণীর কাকেরাও অর্থলোভে নানারূপ ব্যবসা চালাইতেছে। সাবধান! তাহদের বিজ্ঞাপনের চটক দেখিয়া প্রতারিত হইবেন না।
— —
—–
এ লেখাটা তো ছিলই –কিন্তু এবার আমরা এটাকে Text হিসাবে পাব। ফলে এবার আপনারা এই লেখাটার
কয়েকটা লাইন copy করতে পারবেন – কিন্তু মলাটে যে হ্যান্ডবিলের ছবি আছে – তা থেকে এটা সম্ভব নয় ।
সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার এবার এই লেখাটির মধ্যে থেকে আমরা কোন একটি শব্দ বা শব্দ গুচ্ছ খুঁজতে পারব ।
Google Drive ব্যবহার করে, OCR এর কাজ চালানর পদ্ধতিটা নীচেদেওয়া হল –
লেখার ‘ছবি’র ফাইলটি Google Drive এ Upload করতে হবে । আর তারপরে Upload করা ফাইলটিকে ‘ Open with ’ করতে হবে ‘GoogleDocx’ এ । ব্যাস
যদিও এই পদ্ধতি ভাল ভাবেই কাজ করে কিন্তু এটি ১০০ ভাগ ক্রুটি মুক্ত নয় – Text এ পরিবর্তিত হবার পর , হাতে কিছু সংশোধন করা প্রয়োজন হতে পারে
বুঝতে অসুবিধা হলে নীচের ভিডিওটি চালিয়ে পদ্ধতিটা একবার দেখে নিতে পারেন
ভারতের বিভিন্ন ইন্সটিটিউটের ভাষা গবেষোণায়, বাংলার জন্য OCRতৈরীর কাজ হয় কি না – বা ইতিমধ্যে এরকম কিছু করা হয়ছে কি না- সে বাবদ কোন তথ্য আমাদের হাতে নেই
‘রাস্তায় গাড়ীঘোড়া বিশেষ ছিলা না, পকেটে ট্যাক্সি করার মতো টাকাকড়িও ছিল না, তাই দেরী হয়ে গেল’। – এই বাক্যের মানে, বুঝতে আমাদের কোন অসুবিধে হয় না। কিন্তু দেখুন,এই বাক্যে অন্তত দুটি এমন শব্দ রয়েছে, যা নিরর্থক, যার অস্তিত্ব কার্য্যক্ষেরে নেই; কিন্তু আমাদের ভাষায়, আমাদের কথা বলার অভ্যাসের ভিতরে, শব্দ দুটি নির্ব্বিবাদে থেকে গেছে যেমন ‘কড়ি’ ও ‘ঘোড়া’। মাত্র দেড়শো বছর আগেও কড়ি ছাড়া আমাদের চলত না, আজকড়ি নেই; একালের বহু ছেলেমেয়ে জানেই না ‘কড়ি’ জিনিসটি দেখতে কেমন;অথচ আমাদের ভাষাতে তার অস্তিত্ব আজও বহাল। কথাবার্ত্তায় ‘টাকাকড়ি’ শব্দটি এখনও প্রায় সব বাঙালীই ব্যবহার করে থাকেন। ওদিকে, ১৯০০ সালের কলিকাতায় বাঙালীর প্রধান বাহন ছিল ঘোড়া; ছিল ঘোড়াগাড়ী, জুড়িগাড়ী।আজ তা সেভাবে নেই বললেই চলে। অথচ কথায় কথায় আজও আমরা বলি, ‘গাড়ীঘোড়া’ ছিল না, তাই দেরী হয়ে গেল’।
আসলে, মানুষ যে যে যুগের ভিতর দিয়ে চলতে চলতে বর্ত্তমানে এসে পৌঁছায়, সেই সেই যুগের বহু কিছু বিলুপ্ত হয়ে গেলেও সেগুলির চিহ্ন কিন্তু এভাবেই তার ভাষায় থেকে যায়। চাইলে, অতীতের চিহ্নবাহী এ’রকম অজস্র শব্দ সংগ্রহ করে তালিকা বানিয়ে যে-কেউ তা দেখিয়ে দিতে পারেন।
অপরিমিত টাকার মালিককে আমরা বলি ‘লোকটা টাকার কুমীর’, অথবা‘লোকটা ঘোড়েল’ লোক’। [ ঘোড়েল হল ঘড়িয়াল, এক জাতের ছোট কুমীর]। কিংবা বলা হয়, ‘ও হল রাঘব বোয়াল’। শুধু তাই নয়, ধনী মানুষদের উল্লেখ করতে গিয়ে এমনও বলা হয় – যাঁরা সামনে দাঁড়িয়ে ফটর ফটর করছে, ওরা তো চুনোপুঁটি, যারা গভীর জলের মাছ, রুইকাৎলা, তারা কিন্তু চুপচাপ’! আর, জ্যেষ্ঠ-ধনী যখন কনিষ্ঠ -ধনীকে গ্রাস করে ফেলে, আমরা বলি, ‘বড় মাছ ছোট মাছকে এভাবেই খায়, এটাই তো মাৎস্যন্যায়’! আবার, এক ব্যক্তিমালিক যখন অন্য-ব্যক্তিমালিকের ধনসম্পত্তি দেখে সইতে পারে না, হিংসা-দ্বেষ বা ঈর্ষা করে, আমরা বলি, এটাই ‘মাৎসর্য্য’। ‘এই মাৎসর্য্য’ ভাল নয়’। ‘সংসারের পাঁকে থাকলেও পাঁকাল মাছের মতো গায়ে পাঁক লাগতে দিয়ো না’ – বলতেন আমাদের পিতৃ-পিতামহেরা।
কৌতূহল হতে পারে – সত্যিই তো! আমাদের ভাষায়, ধনসম্পদের মালিকদের শনাক্ত করতে এভাবে জলজ প্রাণিদের উল্লেখ করা হয় কেন?
ব্যক্তিমালিক-মানুষের সঙ্গে জলজ প্রাণীদের কি কোন সম্পর্ক ছিল?
সে সম্পর্কের কথা কি আমরা ভুলে গেছি? অথচ দেখা যাচ্ছে, আমাদের ভাষায় এখনও তার অজস্র ছায়া থেকে গেছে। সবচেয়ে বড় কথা, আমাদের ভাষায় উপরোক্ত শব্দগুলির প্রচলন থেকে বোঝা যায়, ধনসঞ্চয় বিষয়ে আমাদের প্রাচীন পূর্ব্বপুরুষদের বেশ একটি বিরাগমূলক ধারণা ছিল; এবং সেরকম বিবাগ না থাকলে ওই শব্দগুলি ব্যবহারও করা যায় না। তাহলে কি, ধনসম্পত্তি বিষয়ে আমাদের পূর্ব্বপুরুষেরা কোনো কারণে ঐরূপ বিরাগমূলক ধারণা অর্জ্জন করেছিলেন? ধনসম্পত্তির প্রতি সেই বিরাগ উত্তরাধিকার সূত্রে আমরা আজও কি বহন করে নিয়ে চলছি? …
— —-
——-
ওপরের লেখাটি কলিম খান এবং রবি চক্রবর্তীর অবিকল্পের সন্ধানে গ্রন্থটির প্রথমপাতা থেকে নেওয়া
কৃত্তিবাসের রামায়ণ, কাশীরামের মহাভারত, মঙ্গলকাব্য, চৈতন্যের দর্শণ, হিন্দুমুসলিম পদকর্তাদের বিশাল পদাবলী সাহিত্য, কবিগান কথকতা নামসংকীর্তন মুর্শিদা ফকিরি জারি আলকাপ পটুয়ার গান …ভবাপাগলা লালনফকির হাসানরাজা রামপ্রসাদের গানের ধারা ভারতচন্দ্র, আলাওল,সৈয়দ সুলতা্ন, ফয়জুল্লহ্-রাদের চর্চার মধ্যে বাংলাভাষার যে ধারা বয়ে এসেছে… যার খবর রাখতেন রবীন্দ্রনাথ, হরিচরণ, নজরুল, সৈয়দ মুজতবা আলীরা … যে ধারা এখনও ক্ষীণ ভাবে বয়ে চলেছে গ্রামবাংলায়, মেয়েদের ভাষায় আচারে-সংস্কারে ,তথাকথিত ‘মূর্খ বাঙালি’র বয়ানে… তা নিয়ে কাজ করতে করতে কলিম খান এবং রবি চক্রবর্ত্তী ভাষা তত্ত্বের এক অসাধারণ আবিষ্কার, আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন।
এই পথে মানুষের ইতিহাস,সমাজ,অর্থনীতি ইত্যাদির স্বরূপ বুঝতে, সনাতন জ্ঞানধারা স্রোতে অবগাহনের জন্য যোগাযোগ করতে পারেন – বঙ্গযানে
বঙ্গযান – ফেসবুকের পাতা
এই ফেসবুক পাতা কলিম খান-রবি চক্রবর্ত্তী উদ্ভাবিত বর্ণভিত্তিক-ক্রিয়াভিত্তিকি শব্দার্থবিধি (বাংলা সেম্যাণ্টিক্স) চর্চ্চার একমাত্র স্বীকৃত আন্তর্জ্জালিক মাধ্যম।
শব্দার্থবিধির আলোয় আলোকিত আর বহু মানুষের প্রতিবেদন নিবন্ধ পাঠেরও অন্যতম মাধ্যম এই ‘বঙ্গযান’।
এই নতুন আলোয় বাংলাভাষার পুরাণ-বিষয়ক ইতিহাসের পুনরুদ্ধার ও গবেষণার জন্য ‘পাঠশালা’র ব্যবস্থা হয়েছে। আগ্রহীরা, বঙ্গযানে নাম নথিভুক্ত করতে পারেন।
বই সংগ্রহ বা অন্য যে কোন বিষয়ের জন্য ‘বঙ্গযানে’ অথবা ফোনে যোগাযোগ করুন (৯১) ৯৪৩৩১৮৯৪৪১ (৯১) ৭৯৮০৭৯৭২৮৫
বইয়ের তালিকা- যৌথভাবে কলিম খান ও রবি চক্রবর্ত্তী
বাংলাভাষা প্রাচ্যের সম্পদ ও রবীন্দ্রনাথ
অবিকল্পসন্ধান বাংলা থেকে বিশ্বে
বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ – দুটি খণ্ড
সুন্দর হে সুন্দর
বঙ্গযান
সরল শব্দার্থকোষ
বাংলা বাঁচলে সভ্যতা বাঁচবে
বঙ্গতীর্থে মুক্তিস্নান বাংলাভাষা থেকে সভ্যতার ভবিতব্যে
এককভাবে রবি চক্রবর্ত্তীর গ্রন্থতালিকা –
India Rediscovered
দিগন্তের টানে The Lure of the Horizon
এককভাবে কলিম খানের গ্রন্থতালিকা –
মৌলবিবাদ থেকে নিখিলের দর্শনে
দিশা থেকে বিদিশায় নতুন সহস্রাব্দের প্রবেশবার্ত্তা
ফ্রম এনলাইটেনমেণ্ট টু ইমোশনাল বণ্ডেজ জ্যোতি থেকে মমতায়
আত্মহত্যা থেকে গণহত্যা আসমানদারী করতে দেব কাকে
পরমাভাষার বোধন-উদ্বোধন ভাষাবিজ্ঞানের ক্রিয়াভিত্তিক রি-ইঞ্জিনীয়ারিং
বঙ্গযানের লিঙ্ক
অভ্র সফটওয়ারের সাহায্যে , আমরা সাধারণ ইংরাজি কিবোর্ড দিয়ে বাংলা লিখতে পারি। আমাদের আলাদা ভাবে কোন কিছু মনে রাখার প্রয়োজন হয় না -মোটামুটি ভাবে ইংরিজি হরফে বাংলা লিখলেই অভ্র লেখাটিকে বাংলায় লিখে দেয় । যেমন – “ Anondodhara bohichhe vubone “ এটি টাইপ করলে , অভ্র লিখবে “আনন্দধারা বহিছে ভুবনে “ মেডিকেলের কলেজের তরুণ ছাত্র মেহেদী হাসান ২০০৩ সালে প্রথম অভ্র সফটওয়ারটি তৈরী করেন । মেহেদি হাসান তাঁর এই অভ্র বিশ্বের সব বাঙালীর হাতে , বিনা পয়সায় ব্যবহার করার জন্য তুলে দিয়েছেন ।অভ্র বাবদ তার যাবতীয় ভাবনা , কাজ, আবিষ্কার কোন পারিশ্রমিক তিনি নেন নি ।
এখানে অভ্র সফটওয়ার ডাউনলোড করার লিঙ্ক এবং অভ্র ব্যবহার শিক্ষার ভিডিও দেওয়া রইল